বর্তমান সরকার কৃষক বান্ধব সরকার। দেশের আপামর কৃষকদের কথা মাথায় রেখে ইউরিয়া সারে ভর্তুকি দেওয়ার মাধ্যমে ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা হয়েছে। আগামী ২০২৩ ডিসেম্বরে ডিসেম্বরে ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সারকারখানাটি উৎপাদন শুরু হবে। এর নভেম্বরে নির্মান কাজ শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি উদ্ভোদন করবেন বলে আশা করছি। আর এটি চালু হওয়ার মধ্য দিয়ে দেশের কৃষকদের ইউরিয়া সারের চাহিদা অনেকটাই মিটে যাবে।
শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নরসিংদীর পলাশে ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সারকারখানা নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন কালে এসব কথা বলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপি। তিনি আরও জানান, ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সারকারখানার প্রকল্পের নির্মাণ কাজ ৮০.৩ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। পুরো কাজ সম্পন্ন হলে এখান থেকে বছরে উৎপাদন হবে ১০ লক্ষ টন সার।
এ সময় শিল্প-প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি সাংবাদিকদের বলেন, সরকার কৃষকের স্বার্থে বরাবরই ভর্তুকি দিয়ে আসছে। এটি চালু হওয়ার পর ঘোড়াশালে আরও একটি সারকারখানা নির্মাণ করা হব। দেশে ভবিষ্যতে সারের কোনো সংকট থাকবে না। যা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানী সম্ভব হবে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নরসিংদী-২ আসনের সাংসদ আলহাজ্ব ডাঃ আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, বিসিআইসির চেয়ারম্যান শাহ মোঃ ইমদাদুল হক, জেলা প্রশাসক আবু নঈম মোহাম্মদ মারুফ খান, পলাশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা আফসানা চৌধুরী এবং বিসিআইসির প্রকৌশলী ও ঘোড়াশাল-পলাশ সারকারখানা প্রকল্প পরিচালক রাজিউর রহমান মল্লিক।