নিজস্ব প্রতিবেদক:
নরসিংদীর রায়পুরায় মুছাপুর ৬৫নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এবং উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক মো. কামরুজ্জামানের জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বিদ্যালয়ের মিথ্যা নানা অভিযোগ এনে তাকে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ঐ গ্রামের পলাশ মুন্না ও তার ভাই মিলে এ সকল করছে বলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ।
যদিও এ সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত দুই ভাই।
কামরুজ্জামান জানান, ঐ দুই ভাইয়ের বাড়ীর সামনে জমি কিনে ঐখানে দোকান ঘর করে ভাড়া দেন তিনি। জমি কেনার পরে থেকেই তাকে বিভিন্ন কৌশলে হয়রানি করে আসছে। এ ব্যাপারে তিনি থানায় তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রায় ২২ বছর দায়িত্বে থাকা সভাপতি ও মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: হোসেন ভুইয়ার সাথে কথা হলে তিনি জানান, কামরুল ইসলাম বাবুল দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত বিদ্যালয়টিতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছে । কামরুল ইসলাম বাবুল এর সাথে অভিযোগকারী পলাশ মুন্নার জমি নিয়া বিরোধ থাকায় চাকরিতে হ্যাম্পার করার জন্য তারা বিভিন্নভাবে পায়তারা চালাচ্ছে। পরে তিনি প্রশাসনের নিকট অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে সমাধান করার জন্য দাবী জানান তিনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো: সোহাগ বলেন, বিষয়টি ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান আমাকে মৌখিক ভাবে অবগত করেছেন।