Headline :
আমি আপনাদের সেবা করতে এসেছি শাসন করতে নয়: লায়লা কানিজ লাকী কোন তরুণ-তরুণী আর কর্মহীন ও বেকার থাকবে না : পলক শেরপুরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উপলক্ষে বিজ্ঞান মেলার শুভ উদ্বোধন বেলাবতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রার্থীদের ইশতেহার ঘোষনা আমার দরজা আপনাদের জন্য সবসময় খোলা থাকবে; শেরপুর নবাগত এসপি আকরামুল আবারও বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি এম রাশিদুল হাসান নরসিংদীতে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে ২ জনের মৃত্যু, আহত ৩ সম্পত্তির বিরোধের জেরে বাড়িঘরে প্রতিপক্ষের হামলা স্মার্ট রায়পুরা উপজেলা রুপান্তরে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী লায়লা কানিজ লাকী শেরপুরে ১৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন

এশিয়ার সেরা ১০০ বিজ্ঞানীর তালিকায় দেশের ২ নারী

Reporter Name / ৫৫ Time View
Update : বুধবার, ১৪ জুন, ২০২৩

ডেস্ক রিপোর্ট:

এশিয়ার সেরা ১০০ বিজ্ঞানীর তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের দুই নারী বিজ্ঞানী। তারা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক গাউসিয়া ওয়াহিদুন্নেসা চৌধুরী ও বাংলাদেশের চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের (সিএইচআরএফ) অণুজীববিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহা।

সম্প্রতি প্রকাশিত সিঙ্গাপুরভিত্তিক সাময়িকী ‘এশিয়ান সায়েন্টিস্ট’র অষ্টম সংস্করণে ২০২৩ সালের সেরা এশীয় বিজ্ঞানীদের তালিকায় এ দুজনের নাম স্থান পেয়েছে। সাময়িকীটি ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর এশিয়ার শীর্ষ শত বিজ্ঞানীর তালিকা প্রকাশ করছে। সেরা ১০০ বিজ্ঞানীর তালিকায় আছেন বিজ্ঞানের নানা ক্ষেত্রে যুগান্তকারী উদ্ভাবনের মাধ্যমে বৈশ্বিক অগ্রগতিতে অবদান রাখা গবেষক ও আবিষ্কারকরা। এবারের তালিকায় থাকা গাউসিয়া ওয়াহিদুন্নেসা চৌধুরী প্লাস্টিকের দূষণ এবং প্রকৃতি ও মানুষের জীবনে এর ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে একাধিক গবেষণা করেছেন।

জলজ প্রতিবেশ এবং বিপন্ন প্রাণী সুরক্ষায় অবদানের জন্য তিনি ওডব্লিউএসডি-এলসিভিয়ার ফাউন্ডেশন অ্যাওয়ার্ড পান ২০২২ সালে। উপকূলীয় নারীদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য কাজ করছেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের পর ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ থেকে পিএইচডি করেছেন গাউসিয়া। তিনি আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সংস্থা ওয়াইল্ডটিমের বোর্ড সদস্য। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির একটি গবেষণা দলেও কাজ করেছেন গাউসিয়া।

বিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহা ‘লাইফ সায়েন্সে’ অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে এই তালিকায় স্থান লাভ করেছেন। বৈশ্বিক স্বাস্থ্য গবেষণায় সমতা লাভে অন্যতম চ্যাম্পিয়ন হিসাবে ভূমিকা রাখছেন এই অণুজীব বিজ্ঞানী। অলাভজনক প্রতিষ্ঠান চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের (সিএইচআরএফ) পরিচালক সেঁজুতি। বাংলাদেশে তিনিই প্রথম করোনাভাইরাসের জিন নকশা উন্মোচন করেছেন। এর আগে তার তাৎপর্যপূর্ণ কাজ ছিল শিশুদের নিয়ে। তিনিই বিশ্বে প্রথম প্রমাণ করেন, চিকুনগুনিয়া ভাইরাস শুধু রক্ত নয়, শিশুর মস্তিষ্কেও বিস্তার লাভ করতে পারে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এশিয়ার গবেষকরা তাদের বড় স্বপ্ন নিয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। নিজেদের টিমের সহায়তায় অযাচিত বাঁধার দেয়াল সরিয়ে এই বিজয়ীরা বিশাল সাফল্য লাভ করেছেন।

এশিয়ান সায়েন্টিস্ট ২০১১ সাল থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। গাউসিয়া ও সেঁজুতির সঙ্গে ১০০ জনের তালিকায় রয়েছেন ভারত, পাকিস্তান, চীন, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন, হংকং, শ্রীলংকা, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল